Monday, 31 August 2015

Majestic Chittorgarh Fort in Rajasthan


We start our travel section with Chittaurgarh Fort, which we recently visited. It was a destination that was recommended by Baba’s friend, and really proved worthy. Its beauty lies in its grandness and its architecture and somewhere a serenity that is still visible.We had hired a guide to take us around. Along with the historical narration, it was enjoyable to listen to him about various Bollywood movies that have been shot here and other such anecdotes. Ma could actually recollect some a few of these movies too J too. It was a refreshing and enriching trip, and now we strongly recommend it as one of the must visit destination of Rajasthan J

Location and Connectivity: Located in the state Rajasthan in India. Connected by Flight ( Airport at Udaipur) and Train (Chittorgarh Railway Station). Well connected by Road Network (National Highways NH76 and NH79) with travelling time of 1.5 hours from Udaipur and 2 hours from Kota as well as links with other major Indian cities Mumbai, Delhi, Ahmedabad, Ajmer and Jaipur. 
Chittorgarh Fort has received the credit of being the largest Fort of India. It lies at a distance of 112kms from the city of Udaipur in Rajasthan.

This fort was built by various Maurya rulers in the 7th century.

There are many palaces within the Fort like Rana Kumbha palace, Padmini palace etc. which are wonders of Rajput Architecture. Rana kumbha palace is the palace where Queen Padmini committed ‘’Jauhar’’ and the other ladies of household.
There are several ancient temples in the Fort like Kalika Mata temple, Meerabai temple, Neelkanth Mahadeb Temple. The main palaces of the fort are the two towers known as the Kirti Stambh and the Vijay Stambh. However the most imposing structure is the Vijay stambh. This tower took 10 complete years to construct. In the evenings Vijay stambh is illuminated and looks mesmerizing. This heritage Fort of Rajasthan is definitely a must visit place that can not be afforded to be missed.





এশিয়ার সর্ববৃহৎ দুর্গের মধ্যে স্থান দখল করে আছে রাজস্থানের চিত্তরগড় দুর্গ। সপ্তম শতাব্দীতে মৌর্য শাসকদের হাতে তৈরি এই দুর্গ রাজপুত ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে। ১৮০ মিটার উঁচু পাহাড় ঘেরা এই দুর্গ যেন আমাদের জানান দেয় রাজপুতদের অসীম সাহসিকতায় ভরা জীবন গাঁথা।


রাজস্থানের উদয়পুর থেকে ১১২ কিমিঃ দূরত্বে অবস্থিত এই চিত্তরগড় দুর্গ। দুর্গের মধ্যে যে সব অট্টালিকা আমরা দেখতে পাই তাতে আছে অতুলনীয় রাজপুত স্থাপত্যের নিদর্শন। এই দুর্গের অন্যতম প্রাসাদ  একটি হল রানা কুম্ভ প্রাসাদ। এখানে রানী পদ্মিনী এবং প্রাসাদের অন্যান্য নারীরা আগুনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মাহুতি দিয়েছিলেন। যেটাকে জহরবলে।
প্রাচীন কালের অনেক মন্দিরও দুর্গের মধ্যে আছে। তাছাড়া এই দুর্গের মধ্যে কীর্তি স্তম্ভ
এবং বিজয় স্তম্ভ নামে দুটি টাওয়ার আছে।এর মধ্যে বিজয় স্তম্ভ গড়তে দশ বছর সময় লেগেছে। বিকেলের দিকে আলোক সজ্জায় সজ্জিত এই স্তম্ভগুলো যেন আমাদের সম্মোহিত করে।
সব মিলিয়ে বলা যায় ইতিহাসের জীবন্ত পটভূমিতে দাঁড়িয়ে থাকা এই দুর্গের সৌন্দর্য সত্যিই অনন্য। যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।একবার ঘুরে দেখে আসুন দেখবেন এই অনুভুতির রেশ দীর্ঘস্থায়ী হবে।

Read More

Saturday, 15 August 2015

Happy Independence Day! Jai Hind!

Happy Independence Day!!

Salute to all those who sacrificed their lives for our Freedom...

This famous poem was written by Rabindranath Tagore during pre-independence era, portraying his vision of free India.


Where the mind is without fear 


Where the mind is without fear
and the head is held high
Where knowledge is free
Where the world has not been broken up into fragments
By narrow domestic walls
Where words come out from depth of truth
Where tireless striving stretches its arms towards perfection
Where the clear stream of reason has not lost its way
Into the desert of sand of dead habit
Where the mind is led forward by thee
Into ever-widening thought and action
Into that heaven of freedom, mr Father, let my country awake


চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির

চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির,
   জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীর
   আপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরী
   বসুধারে রাখে নাই খণ্ড ক্ষুদ্র করি,
   যেথা বাক্য হৃদয়ের উত্‍‌সমুখ হতে
   উচ্ছ্বসিয়া উঠে, যেথা নির্বারিত স্রোতে
   দেশে দেশে দিশে দিশে কর্মধারা ধায়
   অজস্র সহস্রবিধ চরিতার্থতায়,
   যেথা তুচ্ছ আচারের মরুবালুরাশি
   বিচারের স্রোতঃপথ ফেলে নাই গ্রাসি---
   পৌরুষেরে করে নি শতধা, নিত্য যেথা
   তুমি সর্ব কর্ম চিন্তা আনন্দের নেতা,
   নিজ হস্তে নির্দয় আঘাত করি, পিতঃ,
   ভারতেরে সেই স্বর্গে করো জাগরিত॥

Rabindranath Tagore



Reference from Internet ; pic source WA share
Read More
We are going to talk today about Alpona (Bengali rangoli art) and the beautiful childhood memories associated with itJ.

Alpona
Alpona is a traditional decorative art form that has been traditionally been practiced by women in Bengal. The designs are traditionally
created as motif based floor paintings using rice flour mixed with water. The designs are applied drawing surface using cotton dipped
in thick rice flour slurry. One can also use maida flour (all-purpose flour) for the same.
Alpona is mainly drawn in Bengali tradition during Lakshmi puja. People believe that it brings good fortune
to our homes. Alpona can also be seen in Bengali homes during marriage ceremony or another festival.
Apart from these it is also seen on the walls of mud huts of rural people as a part of decorating their houses.
 

Alpona -with Dhaner Chhora  

Picture Source- Internet

আলপনা
আলপনা  হচ্ছে বাঙালিদের বিশেষ একপ্রকার সাজাবার উপযোগী চিত্র। যা তৈরি করা হয় ময়দা বা চালের গুঁড়োর মধ্যে
জল মিশিয়ে। এটি আঁকা হয় মেঝের মধ্যে। তুলা বা পাতলা সুতির কাপড়ের টুকরো নিয়ে এর মধ্যে ভিজিয়ে এই চিত্র
আঁকা হয়।
আলপনা প্রধানত দেওয়া হয় কোজাগরী লক্ষ্মী পূজার দিন। মানুষের বিশ্বাস ঘরে সৌভাগ্যের উদয় হয়
আলপনার ছোঁয়ায়। মা লক্ষ্মীকে বরণ করে নিতে এঈ আলপনার ব্যাবহার সুদূর অতীত থেকে চলে আসছে। লক্ষ্মী পূজা
ছাড়া বিয়ে বা অন্য উৎসবেও আলপনা আঁকা হয়।
তাছাড়াও গ্রাম দেশে ঘর সাজানোর জন্য বাঁশ বেতের ঘরের মাটির দেওয়ালে আলপনা আঁকা হয়।

Alpona -with Floral theme and Shankho (conges/ shells)

Picture Source- Internet


During our child hood days, the children of our locality would plan new design for the Alpona (decorative floor art) for Laxmi Puja every year at their home. There was no internet in these days, and we all had our original ideas or we would take ideas from the Alpona we have seen before.
Children were always encouraged to draw the Alpona, the Puja and other rituals were done by the elders. As children, we too used too used look forward to this art display and we had the entire floor space of our home as canvas! J We would start from the entrance door and lead the Alpona to all rooms and finally to the Puja room where the ritual was to be done.  
I would draw continuous thin pattern along the floor, supposedly denoting paddy crop strands (called dhaner chora in Bengali) and have larger flower or other pattern at intervals and imagine these flowers to be the resting place for the goddess Laxmi while walking along the dhaner chora!J Laxmi puja is generally done in the evening, and thus, we would complete the Alpona quite before sunset so that we friends have time to visit each other’s’ homes to review the Alpona designs. How nice and beautiful those times were.

Yes, truly, our childhood was filled with imagination and playing outdoors! J

We give Alpona during Dussera too, the day goddess Durga leaves for her home. It is said that the Alpona depicting the feet of Maa Durga should be little bigger than those of goddess Laxmi. There are some standard motifs of Alpona for the traditional Puja rituals. During, marriage and other ceremonies, it is usually circular and commonly on floral themes.
The beauty of Alpona is it being a beautiful tradition and its simple application; and of course an art and expression!





Read More